ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার রামগোপালপুর ইউনিয়নের মৃত আব্দুল হাইয়ের তৃতীয় পুত্র আনিসুর রহমান। তিনি গ্রামীণ ব্যাংকে কর্মরত ছিলেন দুইযুগ। পেয়েছিলেন অবসর কালীন কিছু নগদ অর্থ। যা দ্বারা শাফায়েত ব্রিকস দুইটি ভাউচারে ১,৪০,০০০ ইট ক্রয় করেন যাহার ভাউচার নং ৩৯৫০ ও ৩৯৫২। বিক্রি করার জন্য ১২, ৬০,০০০ টাকা দাম ধরে। এভিডেন্স ময়মনসিংহ নোটারি পাবলিক তারিখ ২৬/০১/২০২১ইং টেম্প নং (খন ৭৭৬৮৫৫৮ খন ৭৭৬৮৮৭৯৯ খন ৭৭৬৮৭৯০) বিশ্বনাথপুর গ্রামের মৃত জনু মিয়ার পুত্র রতন মিয়াকে দিয়েছিলেন। ইট গুলো বিক্রি করে টাকা না দেওয়ায় করতে হয়েছিল একের পর এক গ্রাম্য সালিস। ব্যর্থ হয়েছেন গ্রামের অনেক গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
সর্বশেষ ২৮ সেপ্টেম্বর শনিবার রামগোপালপুর ইউনিয়নের বর্ধনপাড়া বাজারে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ মিলে গ্রাম্য সালিশের উদ্যোগ নিলে সেখানে উপস্থিত হননি রতন মিয়া। সালিশ সম্মুখে বাদী আনিসুর রহমান নোটারি পাবলিকের ডকুমেন্ট, ক্রয়কৃত ইটের ভাউচার, বেশ কয়েকজন সাক্ষী কে হাজির করেন এবং তারা সাক্ষ্য দেন। সেই সালিশে সভাপতিত্ব করেছিলেন বাজার কমিটির সভাপতি শেখ হাসিম উদ্দিন, পরিচালনা করছিলেন রাজনৈতিক ব্যক্তি মজিবুর রহমান, সালিসে উপস্থিত ছিলেন বর্ধনপাড়া বাজার কমিটির সদস্যবৃন্দ, বিশ্বনাথপুর গ্রামের সাবেক মেম্বার আমিনুল ইসলাম, রাজনৈতিক ব্যক্তি মিজানুর রহমান উজ্জ্বল, ফারুক আহমেদ, শ্যামল মিয়া, শাহজাহান কবির, রজব আলী সরকার, বাজার কমিটির সাবেক সেক্রেটারি খেলন শেখ, মানিক শেখসহ বর্ধনপাড়া বিশ্বনাথপুর এবং ধূরুয়া গ্রামের তিন থেকে চারশত লোক। এ সম্পর্কে জানতে চাইলে রতন মিয়া বলেন আনিসের সাথে আমার কোন লেনদেন হয়নি। কোন ডকুমেন্ট ও হয়নি এগুলো মিথ্যা