আজ মঙ্গলবার ৩০শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১৩ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম:
১৮০ টাকা বকেয়ায় জরিমানা ৮৮৫ টাকা : মৃত গ্রাহককে পল্লী বিদ্যুতের উকিল নোটিশ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ, সহযোগী সংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি গৌরীপুরে দু’ট্রাকের সংঘর্ষে আহত-৪ : ট্রাকের ধান-চাল পাহাড়া দিলো বিএনপির নেতাকর্মী মান্নান ভাই, আমার সংগীত জীবনের দীপ্ত মাইলফলক : হারুন উর রশীদ একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের সহযোগীদের ক্ষমা চাইতে হবে : মাহফুজ আলম ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ডাক্তার-বিচারকের সফল জননী আঞ্জুমানারা! গৌরীপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে নারী যাত্রী অপহরণ, ৫ ঘন্টা পর উদ্ধার : আটক-৪ গৌরীপুরের সংগীতজগতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র ওস্তাদ সুবোধ চন্দ্র সরকার : হারুন উর রশীদ গৌরীপুরের স্বজন আদিব পেলো জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক!
নিজস্ব প্রতিবেদক || তাহিরপুর
  • প্রকাশিত সময় : এপ্রিল, ২২, ২০২৫, ১০:২৯ পূর্বাহ্ণ




হেলাল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ৩ ভাই গ্রেফতার

সুনামগঞ্জের শাল্লায় আলোচিত হেলাল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তিন সহোদরকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার ভোরে উপজেলার কার্তিকপুর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। আর একইদিন বিকালে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিশেনের (পিবিআই) কাছে তাদের হস্তান্তর করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরার হলেন- কার্তিকপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে ইউসুফ মিয়া, রিকসন মিয়া ও আলমগীর মিয়া। গ্রেফতারকৃতরা সবাই সম্পর্কে হেলালে চাচাতো ভাই।

শাল্লা থানার ওসি শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘গ্রেফতারের পর তাদের পিবিআইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়। একই ঘটনার ২০২৪ সালে আরও চার আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।’

নির্জন হাওরে নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডের শিকার হেলাল উদ্দির উপজেলার কার্তিকপুর গ্রামের কুদ্দুছ মিয়ার ছেলে। ২০২৩ সালের ২৭ জুন শাল্লার দুর্গম এলাকা সাতপাড়া বাজারে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে হেলালকে হত্যা করা হয়।

ওই দিন সাতপাড়া বাজারে সরকারি খাস খতিয়ানভুক্ত বাজার ভিটায় একটি দোকান নির্মাণ করাকে কেন্দ্র করে কার্তিকপুর গ্রামের ইউসুফ মিয়া ও প্রতিপক্ষ মজিবুর রহমানের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ওই সংঘর্ষে মজিবুর রহমানের সমর্থক হাবিবুর রহমান নামে এক ব্যক্তি প্রাণ হারান।

সংঘর্ষের সময় ইউসুফ মিয়ার চাচাতো ভাই হেলাল ছিলেন হবিগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে। দুপুরের পর হেলাল নিজ এলাকায় ফেরেন। বলির পাঠা বানিয়ে প্রতিপক্ষের ওপর প্রতিশোধ নিতে চাচাতো ভাই ইউসুফসহ অন্যরা বেড়ানোর কথা বলে ট্রলারে করে নির্জন হাওরে তুলে নিয়ে যান হেলালকে। এরপর নেত্রকোনা জেলার খালিয়াজুড়ির নির্জন হাওরে তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়। পরে হাওর থেকে মরদেহ উদ্ধারের নাটক তৈরি করেন ইউসুফ ও তার লোজকন।

এ ঘটনায় মৃতের বোন মিনারা বেগম মুজিবুরসহ ৩৪ জনকে আসামি করে শাল্লা থানায় হত্যা মামলা করেন। পরে তাদের কুট কৌশল বুঝতে পেরে ২০২৩ সালের ১০ জুলাই সিলেট রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে বৈঠকে মামলাটি পিবিআইয়ের নিকট হস্তান্তর করা হয়। পিবিআইয়ের তদন্তে বেরিয়ে আসে হত্যার মূল কারণ।

মামলার তদন্তে থাকা পিবিআই কর্মকর্তা তারিকুল ইসলাম বলেন, মুজিবুর রহমানের সমর্থকদের ফাঁসাতে হেলালকে হত্যা করেছে তারই তিন চাচাতো ভাইসহ তাদের লোকজন।




Comments are closed.

     এই বিভাগের আরও খবর




অনলাইন জরিপ

জাতিসংঘের বিশেষ দূত এলিস ক্রুজ বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সুফল সব মানুষের কাছে পৌঁছাচ্ছে না। আপনিও কি তা-ই মনে করেন?

View Results

Loading ... Loading ...

পুরনো সংখ্যার নিউজ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১