আজ শুক্রবার ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

||
  • প্রকাশিত সময় : জানুয়ারি, ১১, ২০২০, ১২:১৭ অপরাহ্ণ
আগামী ৪ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে চার দিনব্যাপী পোশাক খাত সংশ্লিষ্ট তিনটি আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) প্রদর্শনীর উদ্বোধন করবেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন। প্রদর্শনী তিনটির মধ্যে রয়েছে- ‘২০তম টেক্সটেক বাংলাদেশ-২০১৯’, ‘১৬তম ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার্ন অ্যান্ড ফেব্রিক শো-২০১৯’ এবং ‘৩৮তম ডাই-ক্যাম বাংলাদেশ এক্সপো-২০১৯’।




পোশাক খাতের আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী শুরু ৪ সেপ্টেম্বর

অনলাইন ডেস্ক :

আগামী ৪ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে চার দিনব্যাপী পোশাক খাত সংশ্লিষ্ট তিনটি আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) প্রদর্শনীর উদ্বোধন করবেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন। প্রদর্শনী তিনটির মধ্যে রয়েছে- ‘২০তম টেক্সটেক বাংলাদেশ-২০১৯’, ‘১৬তম ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার্ন অ্যান্ড ফেব্রিক শো-২০১৯’ এবং ‘৩৮তম ডাই-ক্যাম বাংলাদেশ এক্সপো-২০১৯’।

সোমবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে অবস্থিত ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামে (ইআরএফ) এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানায় প্রদর্শনী তিনটির আয়োজক প্রতিষ্ঠান সেমস গ্লোবাল। এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সেমস গ্লোবালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মেহেরুন এন ইসলাম, নির্বাহী পরিচালক তানভির কামরুল ইসলাম, মার্কেটিং ও কমিউনিকেশন বিভাগের প্রধান নাইম শরিফ, এজিএম কেএম খায়রুল হাসান আরিফ।

মেহেরুন এন ইসলাম জানান, প্রদর্শনীগুলো সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এতে বাংলাদেশ, চীন, ভারত, জার্মানি, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, তাইওয়ান, জাপান, তুরস্ক, ইতালি, শ্রীলঙ্কাসহ ২৫টি দেশের প্রায় ১২৫০টি প্রতিষ্ঠান ১৫০০টি স্টলের মাধ্যমে তাদের পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করবে।

প্রদর্শনী তিনটি বাংলাদেশের পোশাক শিল্প খাতের সর্ববৃহৎ প্রদর্শনী দাবি করে তিনি বলেন, প্রদর্শনীতে দর্শনার্থীদের জন্য থাকবে টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস শিল্পের আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি, সুতা, কাপড়ের বিশাল সমাহার। এছাড়া কাপড় উৎপাদক মেশিনারিজ, নতুন নতুন টেকনোলজি ও রাসায়নিক দ্রব্যের সমাহারও থাকবে। প্রদর্শনীগুলোতে আগত দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং দর্শক, ভোক্তা, উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের জন্য ওয়ানস্টপ ও যুগোপযোগী প্লাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে।

যেখানে কার্যকরী ও ফলপ্রসূ যোগাযোগের মাধ্যমে উদ্যোক্তারা আধুনিক প্রযুক্তি ও সেবার সঙ্গে পরিচিত হতে পারবেন। এছাড়া ভোক্তা, উদ্যোক্তা, আমদানিকারক ও সরবরাহকারীদের সরাসরি সাক্ষাৎ এবং আলাপচারিতার ফলে সবার মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে উঠবে এবং নতুন ব্যবসায়িক খাত প্রসার করবে; যা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।

মেহেরুন এন ইসলাম জানান, গত অর্থবছর বাংলাদেশ টেক্সটাইল ও পোশাক রফতানি শিল্পে ৩০ দশমিক ৬১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছে; যা বার্ষিক আয়ের ৮০ দশমিক ৭ শতাংশ এবং জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ। আর বর্তমানে এ শিল্প থেকে বছরে প্রায় ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় হচ্ছে; যা ২০২১ সালের মধ্যে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, পোশাক শিল্প খাতে বর্তমানে প্রায় ৪৪ লাখ শ্রমিক কাজ করেন; যার মধ্যে ৮০ শতাংশই নারী।




Comments are closed.

     এই বিভাগের আরও খবর




অনলাইন জরিপ

জাতিসংঘের বিশেষ দূত এলিস ক্রুজ বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সুফল সব মানুষের কাছে পৌঁছাচ্ছে না। আপনিও কি তা-ই মনে করেন?

View Results

Loading ... Loading ...

পুরনো সংখ্যার নিউজ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০