আজ শনিবার ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম:
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে সুসংহত করতে হবে-ধর্মমন্ত্রী ময়মনসিংহ – শেরপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের ১৮কিঃ মিঃ সড়ক দূর্ঘটনা কবলিত পরিণত গৌরীপুর ছাত্র ইউনিয়নের ৭২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত একুশে পদকপ্রাপ্ত বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ ভাষা সৈনিক এম.সি.এ হাতেম আলী মিয়ার ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত ফেইসবুকে ধর্মীয় মুল্যবোধে আঘাত করায় জিকেপি কলেজের প্রদর্শক সুনীল গ্রেফতার তারাকান্দায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক কৃষকের মৃত্যু তারাকান্দায় ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী যুবক খুন ময়মনসিংহে ট্রেনের ধাক্কায় স্বামী-স্ত্রী নিহত তারাকান্দায় দোকানের বাকি নিয়ে সংঘর্ষে পুত্র খুন : বাবা আহত গৌরীপুর বিশ্ব বই দিবস পালিত
বাহাদুর ডেস্ক || ওয়েব-ইনচার্জ
  • প্রকাশিত সময় : এপ্রিল, ১০, ২০২২, ৪:৪৭ অপরাহ্ণ




ফের পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসতে পারবেন ইমরান খান?

পাকিস্তানের ইতিহাসে অনাস্থা ভোটে হেরে যাওয়া প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নাম লেখালেন ইমরান খান। ৩ বছর ২৩৫ দিনের মাথায় ক্ষমতা হারিয়ে ইসলামাবাদও ছেড়েছেন তিনি। তার রাজনৈতিক ভবিষ্যত নিয়ে চলছে নানা জল্পনা।  প্রশ্ন উঠেছে তিনি আগামী নির্বাচনে লড়াই করে ফের ক্ষমতায় ফিরবেন নাকি রাজনীতি থেকে বিদায় নেবেন।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্ষমতা হারালেও  ইমরান খানের দুর্ভোগ কমছে না। তাকে আরও কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে। সাবেক এই ক্রিকেটারের পরিকল্পনা ছিল সংসদ ভেঙে দিয়ে আগাম নির্বাচন দেওয়া।  তবে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সেই পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে। জানা গেছে, সোমবারই পাকিস্তানের নবনির্বাচিত সরকার শপথ নেবে। স্বাভাবিকভাবে তারা ক্ষমতায় এসে দ্রুত নির্বাচন দেবে না।

বরং নতুন সরকার চাইবে পাকিস্তানে ইমরান খানের জনপ্রিয়তা যেন তলানিতে ঠেকে। এই লক্ষ্যে ইমরান খানের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির প্রমাণ করার চেষ্টা করবেন বলেই বিশেষজ্ঞদের ধারণা। এমনকি ইমরান খানের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থাও নিতে পারে তারা। তাই পরবর্তী নির্বাচন হলেও সরকার গঠন করা কঠিন হয়ে যাবে ইমরান খানের জন্য।  এজন্য ভবিষ্যতে ইমরান খানের প্রধানমন্ত্রী পদে ফেরার  সম্ভাবনাও আপাতদৃষ্টিতে কমই মনে হচ্ছে।

অবশ্য রাজনৈতিক জীবন একেবারে ছোটও নয় ইমরানের। ১৯৯২ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ের পর ১৯৯৬ সালে রাজনীতির ময়দানে আসেন। দুর্নীতিবিরোধী স্লোগান তুলে ১৯৯৬ সালের এপ্রিলে প্রতিষ্ঠা করেন তার দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ।

পরের বছর ১৯৯৭ সালে তিনি নির্বাচনে দুটি আসন মিয়াওয়ালি এবং লাহোর থেকে দাঁড়ালেও হেরে যান। তবে তাতে থামেননি। ২০০২ সালে মিয়াওয়ালি থেকে জয়ী হন।

প্রথমে সেনাপ্রধান পারভেজ মোশাররফকে সমর্থন দিলেও ২০০৭ সালে ৮৫ জন পার্লামেন্ট সদস্যকে সঙ্গে নিয়ে পদত্যাগ করেন ইমরান। সে বারের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট হয়ে মোশাররফ পাকিস্তানে জরুরি অবস্থা জারি করেন। গৃহবন্দি করা হয় ইমরানকে। কিছু দিন হাজতবাসও করতে হয়।

তবে রাজনৈতিক লড়াই চলতেই থাকে। ২০১৩ সালে পাকিস্তানের দশম নির্বাচনে তার দল দ্বিতীয় বৃহত্তম হয়, আর ২০১৮ সালের ২৫ জুলাই পাকিস্তানের একাদশ জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে ক্ষমতায় আসে। ১৮ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। চার বছর পূর্ণ হওয়ার অনেকটা আগেই প্রধানমন্ত্রীর আসন ছাড়তে হলো তাকে।




Comments are closed.

     এই বিভাগের আরও খবর




অনলাইন জরিপ

জাতিসংঘের বিশেষ দূত এলিস ক্রুজ বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সুফল সব মানুষের কাছে পৌঁছাচ্ছে না। আপনিও কি তা-ই মনে করেন?

View Results

Loading ... Loading ...

পুরনো সংখ্যার নিউজ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০