বাহাদুর ডেস্ক :
কুয়েতে দণ্ডিত লক্ষ্মীপুরের এমপি কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলের স্ত্রী সেলিনা ইসলাম এমপি ও মেয়ে ওয়াফা ইসলামের আগাম জামিনের আবেদনে ব্যাংকের নথি জালিয়াতির ঘটনা তদন্ত দুই মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের ভার্চুয়াল হাই কোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশনা দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে এদিন শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। জামিন আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সাঈদ আহমেদ রাজা।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান সাংবাদিকদের এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, আগাম জামিন আবেদনে নথি জালিয়াতির অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। দুই মাসের মধ্যে দুদক সংসদ সদস্য সেলিনা ইসলাম ও তার মেয়ে ওয়াফা ইসলাম এবং তদবিরকারক হাফেজ আহমেদসহ সংশ্লিষ্টদের জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রতিবেদন দেবে।
এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পক্ষে আদালতে ছিলেন আইনজীবী মোতাহার হোসেন সাজু এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ।