রবিবার, ২৮শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ -|- ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ-গ্রীষ্মকাল -|- ১৯শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

বীরঙ্গনা সখিনার সমাধিস্থল পরিদর্শন ও কবর জিয়ারত করেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি

প্রকাশিত হয়েছে- শনিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২২
মোস্তাফিজুর রহমান বুরহান || স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশিত সময় : জানুয়ারি, ২২, ২০২২, ৯:০২ অপরাহ্ণ

মুঘল আমলের স্বাধীন ভূইয়া ঈশাঁখার দৌহিত্র ফিরোজ খাঁর সঙ্গে বীরঙ্গনা সখিনার প্রেমকাহিনীর ঐতিহাসিক স্থান ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার মাওহা ইউনিয়নের কুমড়ি গ্রামে শনিবার (২২ জানুয়ারি/২০২২) শায়িত বীরঙ্গনা সখিনার সমাধিস্থল পরিদর্শন ও কবর জিয়ারত করেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি।
তিনি বলেন, মুঘল আমলের ঐতিহাসিক ঘটনাবহুল বীরঙ্গনা সখিনার প্রেমকাহিনীকে বিশ^সংস্কৃতিতে তুলে ধরতে যা করতে হয় সেই উদ্যোগ নেয়া হবে। এখানে পর্যটননগরী ও দেশ-বিদেশের পর্যটকদের আকর্ষণ করতে মেগা প্রকল্প নেয়া হবে। আগামী ৭দিনের মধ্যে পর্যটন মন্ত্রণালয়ের একটি টিম এ স্থান পরিদর্শনে আসবেন।
প্রধান অতিথি কে এম খালিদ এমপি পরিদর্শনের সময় বীরঙ্গনা সখিনার সমাধিস্থল পরিদর্শন ও কবর জিয়ারত করেন। বীরঙ্গনা সখিনার সমাধিস্থলে রোপিত কুন্দুকুসুম গাছের সৌন্দর্য্য প্রকৃতির পরিমন্ডলে পৌছে দেয়া হবে।
উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ম. নুরুল ইসলাম জানান, ২৫বছর আগে এ স্থানটিকে পর্যটননগরী হিসেবে গড়ে তোলার ঘোষণা দিয়ে বীরঙ্গনা সখিনার কবরের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তৎকালীন সময়ের পর্যটন প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। সেই সময় থেকেই পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য একটি প্রকল্প ওই মন্ত্রণালয়ে রয়েছে।
মাওহা ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান আল ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজিম উদ্দিন আহমেদ এম.পি, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল, যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল কদ্দুছ, সাংগঠনিক সম্পাদক ডক্টর সামীউল আলম লিটন. উপজেলা চেয়ারম্যান মো. মোফাজ্জল হোসেন খান, মুক্তাগাছার ভারপ্রাপ্ত উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আরব আলী, ইউএনও হাসান মারুফ, উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা ডা. হেলাল উদ্দিন আহাম্মেদ, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ম. নূরুল ইসলাম, নবনির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান সালাহ উদ্দিন কাদের রুবেল, শেখ আল মুক্তাদির শাহীন, আব্দুল্লাহ আল আমিন জনি প্রমুখ।