কলম জীবন কে উচ্চ শিখরে পৌঁছে দেয়।
কলম জীবন কে ধ্বংসাত্মক গতিবিধি শনাক্ত করে।
কলমের মাধ্যমে বহু বছরের সংসার নামক বৃত্তের ইতি ঘটে।
দু’টি মনের অমিল, পরস্পরকে দোষারোপ তার ফলস্বরূপ পরিসমাপ্তি হলো ডিভোর্স?
ধৈর্য্য, কেয়ার, কম্প্রোমাইজ, সেক্রিফাইস মন-মানসিকতার মানুষ হলে এ-ই কলম টিকে তুচ্ছতম কাজেকর্মে কেউ তাঁকে ব্যবহার করতো না?
শিক্ষা আছে? কিন্তু জ্ঞানের অভাব।
টাকা আছে? কিন্তু সম্মানের অভাব।
রুপ আছে? কিন্তু আত্মমর্যাদার অভাব।
জীবন টা ছোট্ট?
এ-ই ছোট্ট জীবনে কেন এতো অভাব?
মেনে নিয়ে, মানিয়ে চলা যায় না কি?
প্রতি টি মানুষের কর্মফল স্ব-স্ব ব্যক্তিরা ভোগ করবে।
সেই ভেবেই জীবনের পথ পাড়ি দেওয়া উচিৎ নয় কি?
হোক না মনের সঙ্গে মনের যুদ্ধ?
জীবনের স্বার্থে ডিভোর্স কার্যকর ভূমিকা হোক না বোধক বাক্য?
ক্ষণিকের অতিথি বাঁচবে তুমি কতো কাল?
কষ্ট কে আলিঙ্গন করে জ্বালাও আলোর মার্শাল।
তুমিই হবে এ-ই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ যুদ্ধা।