আজ শনিবার ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম:
গৌরীপুরে সিদ্দিক স্যারের স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল আহত সাংবাদিক রফিক বিশ্বাসকে দেখতে গেলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান -এড,ফজলুল হক গৌরীপুরে কাউন্সিলর পদে আইনী লড়াইয়ে বিজয়ী হলেন এসএম আলী আহাম্মদ! ঈশ্বরগঞ্জে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী তারাকান্দায় পানিসম্পদ সেবা সপ্তাহের উদ্ভোধন তারাকান্দায় ৬ মাসে সড়কে ঝরল ১৮ প্রাণ ঈশ্বরগঞ্জে গাছের ডাল কাটাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১ তারাকান্দায় প্রেসক্লাবের সভাপতি রফিক বিশ্বাসকে হাসপাতালে দেখতে গেলেন ফুলপুর প্রেসক্লাব সভাপতি গৌরীপুরে পহেলা বৈশাখে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সাংস্কৃতিক উৎসব গৌরীপুরে স্বজন সমাবেশের উদ্যোগে বর্ষবরণ উৎসব
রনবীর রায় রাজ || কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত সময় : জানুয়ারি, ৫, ২০২৩, ৫:২০ অপরাহ্ণ




চিলমারীর বালুচরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে কেনাফ চাষ।

কুড়িগ্রামের চরাঞ্চলে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে পাট জাতীয় প্রজাতি কেনাফ ফসল চাষ। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর চরের পলিমাখা বালুজমিতে কেনাফ বীজ ছিটিয়ে আন্ত:পরিচর্চা, সার, কীটনাশক ছাড়াই আবাদ হচ্ছে ফসলটি। উৎপাদনও আশানুরুপ হওয়ায় এবার ৫০০ একর জমিতে চাষের টর্গেট নেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইন্সটিটিউট ২০১৭-১৮ মৌসুমে কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার ব্রহ্মপূত্র নদের দুর্গম চরাঞ্চল বনগ্রামে প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে পাট জাতীয় প্রজাতী কেনাফ বীজ চাষ করা হয়। শুরুতেই লাভবান হওয়ায় এবছর বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইন্সটিটিউট ৬টি ব্লকে কেনাফ বীজ উৎপাদন প্রযুক্তি জনপ্রিয়করণ ও সম্প্রসারণ কার্যক্রম হাতে নেয়। ফলে ব্লকের বাইরে প্রায় ২০০ একর জমিতে কেনাফ চাষ করা হয়। এটি চাষ করতে তেমন কোন খরচ করতে হয় না। ডাল জাতীয় ফসলের সাথে কিংবা ফুলকপি, বাঁধাকপি কিংবা বেগুনের সাথেও সাথী ফসল হিসেবে এটি চাষ করা যায়। এজন্য নিড়ানি, আন্ত:পরিচর্চা, কীটনাশকের প্রয়োজন হয় না। অল্প সার দিলেই হয। গায়ে কাটা থাকায় গবাদিপশু আক্রমন করতে পারে না। একরে উৎপাদন ১০ থেকে ১২ মন। ৪ মাসের মধ্যেই ফসল ঘরে তোলা যায়। এবার ৫০০ একর জমিতে কেনাফ চাষের টর্গেট নেয়া হয়েছে বলে মাঠ দিবসে কৃষক ও কর্মকর্তারা জানান। অপ্রচলিত কেনাফ ফসল চাষ করে এখানকার কৃষকরা বেশ লাভবান হচ্ছে। এটি সম্প্রসারণে কৃষকদের পাশে থাকবে কৃষি বিভাগ। প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে তোষাপাটের সাথে এই অঞ্চলে কেনাফ বীজ চাষ করা হয়। দেখা গেছে এক শতকে ৬ কেজি পর্যন্ত কেনাফ বীজ উৎপাদন করা যাচ্ছে। ফলে কৃষকরা আগ্রহী হওয়ায় এটি সম্প্রসারিত হচ্ছে। দেশী পাট ও তোষা পাটের চেয়ে কেনাফের সুবিধাটা হলো এতে কৃষকের কোন বাড়তি খরচ করতে হয়না। উর্ভর বালু মাটিতেও এটি উৎপাদন করা সম্ভব। এছাড়াও সাথী ফসল হিসেবে বেগুন ক্ষেত, বাধাকপির সাড়িতেও কেনাফ বীজ উৎপাদন করা যায়।




Comments are closed.

     এই বিভাগের আরও খবর




অনলাইন জরিপ

জাতিসংঘের বিশেষ দূত এলিস ক্রুজ বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সুফল সব মানুষের কাছে পৌঁছাচ্ছে না। আপনিও কি তা-ই মনে করেন?

View Results

Loading ... Loading ...

পুরনো সংখ্যার নিউজ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০